অনলাইনে টিন সার্টিফিকেটের আবেদন করার নিয়ম জানুন

আমরা অনেকেই আছি যারা জানিনা যে টিন সার্টিফিকেট কি। এবং টিন সার্টিফিকেটের  জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয়।  বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরে আমরা সঠিক উত্তর গুলা পাই না। কিভাবে সঠিক নিয়মে অনলাইনে টিন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হয়। 

 টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে কি কি লাগে তা সম্পর্কে সঠিক ধারণা আমাদের নেই। তাই আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে টিন  সার্টিফিকেটের আবেদন করার নিয়ম গুলো তুলে ধরব। 

পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইনে টিন সার্টিফিকেটের  আবেদন করার নিয়ম জানুন বিস্তারিত

টিন সার্টিফিকেট  কি? 

টিন বা টিআই-এন এর পূর্ণরূপ হলো,  ট্যাক্সপেয়ার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার। এটি একটি বিশেষ নাম্বার যার সাহায্যে বাংলাদেশের কর দাতাদের সনাক্ত করা হয়। টিন সার্টিফিকেট মূলত করদাতাদের নাম্বারই বহন করে থাকে।  অর্থাৎ, টিন সার্টিফিকেট একজন করদাতার পরিচয় পত্রের মতোই কাজ করে।

কেন টিন সার্টিফিকেট করবেন?

টিন সার্টিফিকেট কেন প্রয়োজন এটি অনেকে জানতে চান। সার্টিফিকেট আমাদের কে এজন্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হয় কারণ এটা আমাদের অনেক সময় প্রয়োজন হয়ে দাঁড়ায়। আপনি যখন কোন ব্যবসা শুরু করবেন বা কোন গাড়ির মালিক হবেন, সিটি কর্পোরেশন অঞ্চলে কোন ফ্ল্যাট বা জমি রেজিস্ট্রেশন করতে চান বা ক্রেডিট কার্ড পেতে চান অথবা কোন কোম্পানি শেয়ার কিনতে চান বা নিজের কোন কোম্পানি থাকে সে অবস্থায় টিন সার্টিফিকেট আপনার প্রয়োজন হয়।

এছাড়াও আপনি যদি কোন মুক্ত পেশাজীবী হয়ে থাকেন, কোনো  আইনজীবী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী ইত্যাদি পেশাজীবী হলে আপনাকে টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। কারণ এটা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়।

উপরোক্তা ক্ষেত্রে যদি আপনার আয়ের পরিমাণ করসীমার বাইরে থাকে তবুও আপনাকে টিন  সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তা না হলে আপনার সব আয় কালো টাকা হিসেবে বিবেচিত হবে এবং আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। 

টিন সার্টিফিকেট কি কি কাজে লাগে?

আমাদের অনেকেরই ধারণা টিন সার্টিফিকেট চাকরি বা শুধু ব্যবসার কাজে লাগে। কিন্তু আরো অনেক কাজ আছে যেগুলোতে আমাদের টিন সার্টিফিকেট ছাড়া সম্ভব হয় না। যে সমস্ত কাজে টিন সার্টিফিকেট লাগে তা নিচে দেওয়া হল-

  • আপনি যদি গাড়ি কিনতে চান তাহলে টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  • সিটি কর্পোরেশনের ভিতরে কোন জমি বিক্রয় বা কোন ফ্ল্যাট কিনতে চাইলে টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  • ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  •  সঞ্চয় পত্র কিনতে গেলে বা কোন কোম্পানির সাথে শেয়ার বিজনেস করতে গেলে টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  • বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করবেন এতে লাইসেন্সের প্রয়োজন এই লাইসেন্সের জন্য টিন  সার্টিফিকেট লাগে।
  •  মুক্ত পেশা যেমন হিসাব রক্ষক এটার জন্য টিন  সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  • সরকারি বা আধা সরকারি কোন স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার দরপত্র আবেদন করতে চান টিন সার্টিফিকেট লাগে। 
  • এছাড়া বর্তমানে রাইট শেয়ারিং যত মাধ্যম আছে যেমন উবার গাড়ি নিবন্ধন করতে চাইলে টিন সার্টিফিকেট দরকার।

টিন সার্টিফিকেট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

টিন  সার্টিফিকেট করতে হলে প্রথমে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র প্রস্তুত করতে হবে। নিচে সেই গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

  • টিন  সার্টিফিকেট করার প্রধান শর্ত হলো আপনার নিজস্ব জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি অনলাইনে আবেদনের সাথে সরাসরি জমা দিতে হবে।
  • বিদ্যুৎ বিলের একটি কপি জমা দিতে হবে।
  • যদি আপনি ব্যবসায়ী হন। তাহলে আপনার ট্রেড লাইসেন্স এর একটি কপি অবশ্যই দিতে হবে।
  •  যদি এনআইডি না থাকে জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি জমা দিতে হবে।
  • যদি আপনি আগে থেকে আয়কর প্রদান করে থাকেন তবে ব্যাংকের স্টেটমেন্টের একটি কপি জমা দিতে হবে।

অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম

আপনি নিজে নিজেই আপনার টিন সার্টিফিকেট অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন এবং সেটি ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজে চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-

প্রথম ধাপঃ একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

  • টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন এর প্রথম ধাপে আপনাকে তিন সার্টিফিকেট এর অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এর জন্য প্রথমে ভিজিট করুন রেজিস্ট্রেশন ওয়েবসাইটে। 
  • এখানে প্রবেশ করার পর দেখবেন মেনুবারের বেশ কিছু অপশন দেখাবে। এসব অপশন হতে রেজিস্টার নামে যে অপশনটি রয়েছে এই অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।
  • এই অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি নতুন পেজ চলে আসবে। এটি সাধারণত টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন ফরম। এই ফরমে আপনাকে বেশ কিছু তথ্য ইন্টার করতে হবে।
  • প্রথমে আপনাকে একটি ইউজার নেম দিতে হবে অর্থাৎ আপনি কোন নামে আপনার একাউন্ট দিবেন।
  • ইউজার নেম দেয়ার পর আপনাকে নিচের পাসওয়ার্ড দিতে হবে। আপনাকে কমপক্ষে ৪ ক্যারেক্টার একটি পাসওয়ার্ড এখানে লিখতে হবে।
  • আপনাকে ইউজার নেমও পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই মনে রাখতে হবে এটি কোথাও লিখে রাখুন।
  • এরপর দেখবেন Retype password বিদ্যমান রয়েছে। এখানে আপনি প্রথমে যে পাসওয়ার্ডটি লিখেছেন সেই পাসওয়ার্ডটি পুনরায় এখানে লিখে দিতে হবে। 
  • এরপর দেখবেন Sequrity Qusestion নামে অপশন রয়েছে।, আপনি যদি কখনো আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে এই সিকিউরিটি কোশ্চেন এর আনসার দেয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারবেন।
  • এরপর কান্ট্রি বাংলাদেশ দেয়া থাকবে বাংলাদেশ দেয়া না থাকলে কি বাংলাদেশ সিলেক্ট করতে হবে।
  • এরপর নিচে দেখবেন মোবাইল নাম্বারের অপশন রয়েছে এখানে আপনার একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিতে পারেন। 
  • এরপর দেখবেন ইমেইল এড্রেসের অপশন রয়েছে। আপনার ইমেইল এড্রেস এখানে বসিয়ে দিন। না দিলে সমস্যা নেই কারণ এটা বাধ্যতামূলক নয়।
  • এরপর সর্বশেষ একটি ক্যাপচা দেয়া থাকবে। এই ক্যাপচারটি সঠিকভাবে পূরণ করে নিচের বক্সে বসিয়ে দিন। 
  • এরপর সবার নিচে দেখবেন Rejister নামে একটি বাটন রয়েছে। এই বাটনে আপনাকে ক্লিক করতে হবে। এই বাটনে ক্লিক করলে আপনার অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন হয়ে যাবে।
  • এর পরের ধাপে আপনাকে অ্যাক্টিভেশন কোড ভেরিফিকেশন করতে হবে অর্থাৎ যদি আপনি যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন সেই মোবাইল নাম্বারে একটি কোড চলে আসবে। এই কোডটি  আপনাকে পরের পেজে বসিয়ে দিতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপঃ আবেদন ফরম পূরণ করা

  • আপনার যখন টিন সার্টিফিকেট একাউন্ট তৈরি হবে তখন আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার একাউন্টে লগইন করুন।
  • লগইন করার পর আপনি বেশ কিছু অপশন পাবেন এখান থেকে Tin Application অপশনে ক্লিক করতে হবে। 
  • এটিতে ক্লিক করার পর আপনাকে পরের পেজে নিয়ে যাওয়া হবে।
  • এখানে প্রথমে দেখবেন Taxpayers Status রয়েছে আপনি যদি বাংলাদেশী নাগরিক হন তাহলে আপনাকে এখানে Individual Bangladeshi সিলেট করতে হবে।
  • আপনি যদি বাংলাদেশের না হন তাহলে আপনাকে আপনার ক্ষেত্র অনুযায়ী অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
  • আপনার যদি জাতীয় পরিচয়পত্র থাকে তাহলে আপনাকে এখানে Having NID অপশন সিলেক্ট করতে হবে এবং আপনার এন আইডি নাম্বার বসিয়ে দিতে হবে। 
  • আপনার যদি এনআইডি না থাকে অথবা আপনি যদি ১৮ বছরের নিচে হন তাহলে আপনাকে Minor/ Dependend অপশন বাছাই করতে হবে। 
  • এরপর নিচে আপনাকে আপনার আয়ের উচ্চ নির্বাচন করতে হবে। আপনি যদি চাকরিজীবী হন তাহলে আপনাকে সার্ভিস অপশন বাছাই করতে হবে। অন্য কোন পেশাজীবী থাকলে ডাক্তার প্রকৌশলী আইনজীবী ইত্যাদি থাকলে আপনাকে প্রফেশন অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
  • আপনি যদি কোন ব্যবসার থেকে থাকে তাহলে আপনাকে বিজনেস করতে হবে।
  • এরপর Go to next  বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • পরের ধাপে আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ঠিকানা বসিয়ে দিতে হবে। এই পেজে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ঠিকানা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে।  এই তথ্যগুলো সঠিকভাবে ইংরেজিতে পূরণ করে দিতে হবে।
  • মনে রাখবেন এই পেজে কোনরকম বাংলা টাইপ করা যাবে না।  আপনাকে সমস্ত এড্রেস ইংরেজিতে টাইপ করতে হবে। আপনি যেসব তথ্য দিবেন সে তথ্যগুলো যেন অবশ্যই আপনার এনআইডি অনুযায়ী হয়।
  • এরপর নিচের অংশে আপনার বর্তমান ওই স্থায়ী ঠিকানা সঠিকভাবে লিখতে হবে তারপর  Go to next বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
  • এরপরে পেজে আপনার দেয়া সমস্ত তথ্য গুলো প্রিভিউ আকারে দেখা যাবে।
  • এখানে নিজে দেখবেন 'I hereby affirm that all information given above is correct and I have not taken any TIN' এরকম একটি লেখা থাকবে এই লেখার পাশে ঠিক চিহ্ন দিতে হবে।
  • এরপর নিচে থাকা Submit Application বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • এই বাটনে ক্লিক করলে আপনার টিন সার্টিফিকেট তৈরি হয়ে যাবে এবং পরের পেজ আপনার সমস্ত তথ্য দেখা যাবে। 

টিন সার্টিফিকেট কতদিন পর পাওয়া যায়

টিন সার্টিফিকেট পেতে সাধারণত ১ থেকে ৩ দিন সময় লাগে। তবে এটি নির্ভর করে আবেদন প্রক্রিয়া এবং সংশ্লিষ্ট কর অফিসের কাজের গতির ওপর। অনলাইনে আবেদন করলে প্রক্রিয়াটি তুলনামূলক দ্রুত হয় এবং আবেদনকারীরা দ্রুত সার্টিফিকেট পেতে পারেন। সঠিক তথ্য ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করলে সময় আরো কম লাগে।

তবে যদি কোন ডকুমেন্ট ভুল হয় বা অতিরিক্ত যাচাই প্রয়োজন হয় তাহলে সময় কিছুটা বাড়তে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি হাতে পেতে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

আবেদন করতে কোন চার্জ আছে?

টিন সার্টিফিকেট তৈরিতে সাধারণত কোন সরকারি ফি বা খরচ নেই। বাংলাদেশের টিন  সার্টিফিকেট সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। তবে যদি আপনি কোন এজেন্ট বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করেন তাহলে তার একটি সেবা চার্জ নিতে পারে যা তাদের নির্ধারিত ভিন্ন হতে পারে। অনলাইনে বা সরাসরি আবেদন করলে কোন অতিরিক্ত খরচ ছাড়া এটি পাওয়া সম্ভব। 

টিন সার্টিফিকেটের সুবিধা

টিন সার্টিফিকেটের সুবিধা অনেক। টিন সার্টিফিকেট দ্বারা আমরা অনেক কিছু করে থাকি। যেটা আমাদের সর্বক্ষেত্রে কাজে লাগে। নিচে দেখে আসি টিন সার্টিফিকেটের সুবিধা সমূহ- 

  • টিন সার্টিফিকেট এর প্রথম সুবিধা হল আপনি এদেশের একজন গর্বিত করদাতা হিসেবে নিবন্ধন করেছেন।
  • দ্বিতীয় সুবিধা হল ব্যাংকে আপনি যে অর্থ রাখবেন সেগুলা থেকে যে মুনাফা হয় এই মুনাফার কিন্তু একটা পারসেন্টেজ সরকার কেটে নেয়। যদি আপনার টিন সার্টিফিকেট থাকে তাহলে ১০% কর্তন করা হয় আর যদি টিন সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে ১৫% করা হয়।
  • ব্যাংক ঋণ নিতে গেলেও টিন সার্টিফিকেটের হেল্প লাগে।
  • যারা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তাদের সরকারিভাবে যে প্রণোদনা দেয়া হয় সেই প্রমোদনার অর্থ প্রাপ্তির জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।

টিন সার্টিফিকেটের অসুবিধা

তিন সার্টিফিকেটের প্রধান অসুবিধা হল এটি থাকলে আপনাকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে রিটার্ন জমা দিতে হবে। অর্থাৎ আপনার আয়ের কিছু অংশ সরকারকে দিতে হবে। আপনার বাৎসরিক ইনকাম যদি তিন লক্ষ টাকার অধিক হয় তাহলে তার ওপর নির্দিষ্ট যে অ্যামাউন্ট আসবে তা সরকারকে ট্যাক্স হিসেবে দিতে হবে। যদি ইনকাম তিন লক্ষ টাকার কম হয় বা যদি বেকার বা কেউ স্টুডেন্ট হয় সে ক্ষেত্রে কিন্তু রিটেন জমা দিতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে, তবে সেই রিটার্নটি হল জিরো রিটার্ন।

এ জিরো রিটার্ন যদি আপনি পরপর তিন বছর দিন বা দাখিল করেন তাহলে আপনি আপনার তিন সার্টিফিকেট বাতিল করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এটি হল টিন সার্টিফিকেটের দ্বিতীয় অসুবিধা।

হুট করে আপনি চাইলে টিম সার্টিফিকেট বাতিল করতে পারবেন না। আপনার পরপর তিন বছর জিরো রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

টিন সার্টিফিকেট থাকার তৃতীয় অসুবিধাটা হলো বেশ অবাক করা অসুবিধা।  এটি হলো টিন সার্টিফিকেট থাকা অবস্থায় যদি আপনি রিটার্ন জমা না দেন তাহলে আইন অনুযায়ী  জেল জরিমানার ভয় আছে। 

আমাদের শেষ কথা

আশা করি উপরে আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা টিন সার্টিফিকেট কি এবং অনলাইনে কিভাবে টিন  সার্টিফিকেট তৈরি করবেন এ বিষয়টি পুরোপুরি বুঝতে পেরেছেন। তাছাড়া আজকে আর্টিকেল আমরা টিন সার্টিফিকেট সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় আপনাদের কাছে তুলে ধরেছি। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন।

আর যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন। আর আমাদের ওয়েবসাইটটি আবার ভিজিট করবেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেল কি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url